Oily products means all the oils is available in this list.
Mustard oils, Kalo jira tel, Tishi tel, coconut oil is on of them.
Oily products means all the oils is available in this list.
Mustard oils, Kalo jira tel, Tishi tel, coconut oil is on of them.
ওজন কমায়ঃ – নিয়মিত মধু খেলে পাকস্থলীতে বাড়তি গ্লুকোজ তৈরি হয়। এই গ্লুকোজ মস্তিষ্কের সুগার লেভেল বাড়িয়ে দেয় ফলে মেদ কমানোর হরমোন নিঃসরণের জন্য বেশি মাত্রায় চাপ সৃষ্টি করে। ফলে মেদ কমে যায়।
যৌন শক্তি বৃদ্ধিতেঃগোপন রোগ বা যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে মধুর যেন বিকল্প নেই কেননা মধু এমনই একটা উপাদান। এছাড়া মধু সাধারণত প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে যৌন শক্তিতে ভালো ফলাফল আসে। এছাড়া মধু খাওয়ার অনেক উপায় রয়েছে যেমন দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া এমনকি কালোজিরার সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায় এবং শুধু মুধু হাতের তালুতে নিয়ে খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক।
স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিতে- এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে কয়েকবার নিয়মিত খেতে হবে তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে। এছাড়া কালোজিরা মেধার বিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে।
মাথা ব্যাথা নিরাময়েঃ হঠাৎ মাথা ব্যথা হলে ১/২ চা চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে মালিশ করতে এক চা চামচ কালোজিরার তেল ও সমপরিমাণ মধুসহ দিনে কয়েকবাবার করে খেতে হবে। এটা ২ সপ্তাহ খেলে ভাল হবে। এছাড়া মাথা ব্যথায় কপালের উভয় চিবুকে ও কানের চারিপাশে প্রতিদিন কয়েকবার কালোজিরা তেল মালিশ করলে উপকার পাওয়া যাবে। পরিমাণমতো কালোজিরার গুড়ো। এবং তার অর্ধেক পরিমাণ লবঙ্গ এবং অর্ধেক পরিমাণ মৌরিফুল একসাথে মিশিয়ে ব্যাথার সময় দুধের সাথে সেবন করতে হবে।
বাতের ব্যথা কমায়ঃ সেখানে ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে কালোজিরার তেল মালিশ করতে হবে। এক কাপ রং চায়ের সাথে কালোজিরার তেল ও সমপরিমান মধু দৈনিক ৩বার করে এভাবে ২/৩সপ্তাহ খেতে হবে। তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।
উচ্চ রক্তচাপ কমায়ঃ প্রতিদিন সকালে রসুনের দুটি কোষ চিবিয়ে খেয়ে এবং সমস্ত শরীরে কালোজিরার তেল মালিশ করে সূর্যেরতাপে কমপক্ষে আধা ঘন্টা বসে থাকতে হবে এবং এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ প্রতি সপ্তাহে ২/৩ দিন খেতে হবেে এতে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ থাকবে। এছাড়া কালোজিরা বা কালোজিরা তেল বহুমুত্র রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং নিম্ন রক্তচাপকে বৃদ্ধি করে উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাস করে।
নিদ্রাহীনতাঃ মধু মেশানো এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চামচ কালোজিরা মিশিয়ে ঘুমের পূর্বে সেবন করলে রাত্রিভর ঘুমে বিভোর। অনিদ্রা দূর হয়ে প্রচুর ঘুম আসবে নিদ্রাহীনতার রোগে কালোজিরা এবং মধু খাওয়ার উপকারিতা যেন তুলনাহীন।
অর্শ রোগ নিরাময়ে- এক চা-চামচ মাখন ও সমপরিমাণ তেল তিলের তেল, এক চা-চামচ কালোজিরার তেলসহ প্রতিদিন খালি পেটে ৩/৪ সপ্তাহ খেতে হবে।
লিভার রোগে উপকারিতাঃ সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে লিভার পরিষ্কার থাকে।
শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে পারে মধু।
মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরকে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠাণ্ডা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়।
হজমের সমস্যা – মধুর মধ্যে থাকা উপাদানগুলি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে খাবার খাওয়ার পর বদ হজম, গলা বুক জ্বালা ইত্যাদি সমস্যা দূর হয়।
পাকস্থলীর সুস্থতায় – মধু খেলে পাকস্থলীর কাজ জোরালো হয়। কারণ এটি হজমে সাহায্য করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয়। তার ফলে পাকস্থলীর কাজ ভালো হয়।
অরুচি – অনেকেই বেশি খেতে পারেন না। একটু খেয়েই হাঁপিয়ে ওঠেন। বা খাবারে ইচ্ছাটাই থাকে না। অরুচিতে ভোগেন। সে ক্ষেত্রে মধু খেলে খাবরে অরুচি কমে। খাবার চাহিদা বাড়ে।
মধু যে শুধু আপনার কায়িক শক্তি বাড়ায়, তা নয়। ঘুমানোর আগে এক চামচ মধু খেলে তা মস্তিষ্কের কাজ সঠিক ভাবে চালাতে সাহায্য করে। তার ফলে মস্তিষ্কের কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তথা বুদ্ধির জোর বাড়ে।
রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ হল আয়রন। আর এই আয়রন প্রচুর পরিমাণে রয়েছে মধুতে। ফলে শরীরে লোহিত রক্ত কণিকা, শ্বেত রক্ত কণিকা-সহ রক্তের ইত্যাদি উপাদানগুলি গড়ে তুলতে সাহায্য করে মধু।
#অর্ডার করতে ক্লিক করুন এই লিংকে- https://grandmasala.com.bd/product-category/honey/https://grandmasala.com.bd/pro…/oilsandfats/black-seed-oil।-কালিজিরা-তেল/
#অর্ডার করার জন্য- সম্পুর্ন নাম, মোবাইল নাম্বার ও সম্পুর্ন ঠিকানাসহ ইনবক্স করুন বা মোবাইলঃ ০১৭১৬৯২২৫৪২, ০১৬১৮৬৪৮৭৭৭,
সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারী দেওয়া হয়
Website Visit করুনঃ https://grandmasala.com.bd/Tag#মধু#কালোজিরাতেল#Grandmasalabd#Honey#Oil
ওজন কমায়ঃ – নিয়মিত মধু খেলে পাকস্থলীতে বাড়তি গ্লুকোজ তৈরি হয়। এই গ্লুকোজ মস্তিষ্কের সুগার লেভেল বাড়িয়ে দেয় ফলে মেদ কমানোর হরমোন নিঃসরণের জন্য বেশি মাত্রায় চাপ সৃষ্টি করে। ফলে মেদ কমে যায়।
যৌন শক্তি বৃদ্ধিতেঃগোপন রোগ বা যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে মধুর যেন বিকল্প নেই কেননা মধু এমনই একটা উপাদান। এছাড়া মধু সাধারণত প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে যৌন শক্তিতে ভালো ফলাফল আসে। এছাড়া মধু খাওয়ার অনেক উপায় রয়েছে যেমন দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া এমনকি কালোজিরার সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায় এবং শুধু মুধু হাতের তালুতে নিয়ে খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক।
স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিতে- এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে কয়েকবার নিয়মিত খেতে হবে তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে। এছাড়া কালোজিরা মেধার বিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে।
মাথা ব্যাথা নিরাময়েঃ হঠাৎ মাথা ব্যথা হলে ১/২ চা চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে মালিশ করতে এক চা চামচ কালোজিরার তেল ও সমপরিমাণ মধুসহ দিনে কয়েকবাবার করে খেতে হবে। এটা ২ সপ্তাহ খেলে ভাল হবে। এছাড়া মাথা ব্যথায় কপালের উভয় চিবুকে ও কানের চারিপাশে প্রতিদিন কয়েকবার কালোজিরা তেল মালিশ করলে উপকার পাওয়া যাবে। পরিমাণমতো কালোজিরার গুড়ো। এবং তার অর্ধেক পরিমাণ লবঙ্গ এবং অর্ধেক পরিমাণ মৌরিফুল একসাথে মিশিয়ে ব্যাথার সময় দুধের সাথে সেবন করতে হবে।
বাতের ব্যথা কমায়ঃ সেখানে ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে কালোজিরার তেল মালিশ করতে হবে। এক কাপ রং চায়ের সাথে কালোজিরার তেল ও সমপরিমান মধু দৈনিক ৩বার করে এভাবে ২/৩সপ্তাহ খেতে হবে। তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।
উচ্চ রক্তচাপ কমায়ঃ প্রতিদিন সকালে রসুনের দুটি কোষ চিবিয়ে খেয়ে এবং সমস্ত শরীরে কালোজিরার তেল মালিশ করে সূর্যেরতাপে কমপক্ষে আধা ঘন্টা বসে থাকতে হবে এবং এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ প্রতি সপ্তাহে ২/৩ দিন খেতে হবেে এতে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ থাকবে। এছাড়া কালোজিরা বা কালোজিরা তেল বহুমুত্র রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং নিম্ন রক্তচাপকে বৃদ্ধি করে উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাস করে।
নিদ্রাহীনতাঃ মধু মেশানো এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চামচ কালোজিরা মিশিয়ে ঘুমের পূর্বে সেবন করলে রাত্রিভর ঘুমে বিভোর। অনিদ্রা দূর হয়ে প্রচুর ঘুম আসবে নিদ্রাহীনতার রোগে কালোজিরা এবং মধু খাওয়ার উপকারিতা যেন তুলনাহীন।
অর্শ রোগ নিরাময়ে- এক চা-চামচ মাখন ও সমপরিমাণ তেল তিলের তেল, এক চা-চামচ কালোজিরার তেলসহ প্রতিদিন খালি পেটে ৩/৪ সপ্তাহ খেতে হবে।
লিভার রোগে উপকারিতাঃ সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে লিভার পরিষ্কার থাকে।
শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে পারে মধু।
মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরকে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠাণ্ডা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়।
হজমের সমস্যা – মধুর মধ্যে থাকা উপাদানগুলি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে খাবার খাওয়ার পর বদ হজম, গলা বুক জ্বালা ইত্যাদি সমস্যা দূর হয়।
পাকস্থলীর সুস্থতায় – মধু খেলে পাকস্থলীর কাজ জোরালো হয়। কারণ এটি হজমে সাহায্য করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয়। তার ফলে পাকস্থলীর কাজ ভালো হয়।
অরুচি – অনেকেই বেশি খেতে পারেন না। একটু খেয়েই হাঁপিয়ে ওঠেন। বা খাবারে ইচ্ছাটাই থাকে না। অরুচিতে ভোগেন। সে ক্ষেত্রে মধু খেলে খাবরে অরুচি কমে। খাবার চাহিদা বাড়ে।
মধু যে শুধু আপনার কায়িক শক্তি বাড়ায়, তা নয়। ঘুমানোর আগে এক চামচ মধু খেলে তা মস্তিষ্কের কাজ সঠিক ভাবে চালাতে সাহায্য করে। তার ফলে মস্তিষ্কের কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তথা বুদ্ধির জোর বাড়ে।
রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ হল আয়রন। আর এই আয়রন প্রচুর পরিমাণে রয়েছে মধুতে। ফলে শরীরে লোহিত রক্ত কণিকা, শ্বেত রক্ত কণিকা-সহ রক্তের ইত্যাদি উপাদানগুলি গড়ে তুলতে সাহায্য করে মধু।
#অর্ডার করতে ক্লিক করুন এই লিংকে- https://grandmasala.com.bd/product-category/honey/https://grandmasala.com.bd/pro…/oilsandfats/black-seed-oil।-কালিজিরা-তেল/
#অর্ডার করার জন্য- সম্পুর্ন নাম, মোবাইল নাম্বার ও সম্পুর্ন ঠিকানাসহ ইনবক্স করুন বা মোবাইলঃ ০১৭১৬৯২২৫৪২, ০১৬১৮৬৪৮৭৭৭,
সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারী দেওয়া হয়
Website Visit করুনঃ https://grandmasala.com.bd/Tag#মধু#কালোজিরাতেল#Grandmasalabd#Honey#Oil
শুধু স্বাস্থ্যেরই উপকার করে না রূপচর্চাতেও কুমড়ার বীজ অত্যন্ত কার্যকরী! এ রকম বেশ কয়েকটি আশ্চর্য গুণ রয়েছে কুমড়ার বীজে। তা এবার জেনে নেওয়া যাক – ১. কুমড়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক আর ম্যাগনেসিয়াম যা অস্টিওপোরোসিসের মতো হাড়ের যাবতীয় সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করে। ২. এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক, ফাইটোকেমিক্যাল যা রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়। ৩. কুমড়ার বীজে রয়েছে ট্রিপ্টোফ্যান নামের অ্যামাইনো অ্যাসিড যা সুখানুভূতি সৃষ্টিকারী হরমোনের নিঃসরণে সহায়তা করে এবং একই সঙ্গে মেলাটোনিন আর সেরোটোনিন নিঃসৃত হতে সহায়তা করে যা অবসাদ কাটিয়ে শরীর, মন তরতাজা করে তুলতে সাহায্য করে। ৪. এর বীজে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, জিংক, ভিটামিন এ, বি আর ভিটামিন-কে যা চুল ও মাথার ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এই উপাদানগুলো চুল উজ্জ্বল ও ঘন করতে সাহায্য করে। ৫. প্রচুর পরিমাণে এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে কুমড়ার বীজে। যা শরীরে সিবাম নামক তেলের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। ৬. কুমড়ার বীজে থাকা সেরোটোনিন নামের রাসায়নিক উপাদান, যা স্নায়ুতন্ত্রের চাপ কমিয়ে অনিদ্রার সমস্যা কাটাতে সাহায্য করে। ৭. কুমড়ার বীজে রয়েছে ডাই-হাইড্রো এপি-অ্যান্ড্রোস্টেনেডিয়ন। যা পুরুষের প্রোস্টেটের সমস্যা প্রতিরোধ করে এবং প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে। ৮. রক্তের ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে কুমড়ার বীজ। তাছাড়া কুমড়ার বীজে থাকা ম্যাগনেশিয়াম রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে।
বাদাম খাওয়ার উপকারিতা:
১. হাড়ের স্বাস্থ্য়ের উন্নতি ঘটে: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে বাদামে উপস্থিত ফসফরাস শরীরে প্রবেশ করার পর এমন কিছু কাজ করে যার প্রভাবে হাড়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। তাই প্রতিদিন এক বাটি করে বাদাম খাওয়া শুরু করলে জীবনে কোনও দিন কোনও হাড়ের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না। ২. ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পায়: আমেরিকার অ্যান্ড্রস ইউনিভার্সিটির গবেষকদের করা এক পরীক্ষায় দেখা গেছে বাদামে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা কগনিটিভ পাওয়া, সহজ কথায় বললে মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই তো পরীক্ষার আগে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ম করে বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। ৩. ক্যান্সারের মতো রোগ দূরে থাকে: বাদামে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার রোগকে প্রতিরোধ করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে নানাবিধ সংক্রমণকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আরও নানা উপকারে লেগে থাকে। যেমন, অ্যাক্সিডেটিভ ট্রেস কমিয়ে কোষেদের ক্ষত রোধ করে, সেই সঙ্গে ত্বকের এবং শরীরের বয়স কমাতেও সাহায্য করে থাকে। ৪. পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়: মধ্যপ্রাচ্য থেকে এসে এদেশে ঝাঁকিয়ে বাসা এই প্রকৃতিক উপাদনটির শরীরে রয়েছে প্রায় ৩.৫ গ্রাম ফাইবার, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১৪ গ্রাম ফ্যাট সহ ভিটামিন ই, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি২, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম। এই সবকটি উপাদানই শরীরকে সুস্থ রাখতে বিশেষ প্রয়োজনে লাগে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তো একাধিক ক্রনিক রোগকে দূরে রাখতেও এই উপাদানগুলি সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, এক মুঠো বাদাম খেলে শরীরে মাত্র ১৬১ ক্যালরি প্রবেশ করে। ফলে এই খাবারটি খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার কোনও ভয় থাকে না। ৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়: এটি হল এমন একটি উপাদান যা ক্যান্সার রোগকে প্রতিরোধ করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে নানাবিধ সংক্রমণকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আরও নানা উপকারে লেগে থাকে। যেমন, অ্যাক্সিডেটিভ ট্রেস কমিয়ে কোষেদের ক্ষত রোধ করে, সেই সঙ্গে ত্বকের এবং শরীরের বয়স কমাতেও সাহায্য করে থাকে। ৬. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে: অনিয়ন্ত্রিত কোলেস্টেরলের কারণে হার্টের রোগে আক্রান্তের হার বৃদ্ধি পায়। তাই এই বিষয়ে সাবধান থাকাটা জরুরি। শরীরে যাতে কোনও ভাবেই বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর এই কাজটি করবেন কীভাবে? খুব সহজ! প্রতিদিনের ডায়েটে বাদামের অন্তর্ভুক্তি ঘটান, তাহলেই দেখবেন হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ে আর চিন্তায় থাকতে হবে না। আসলে বাদামে উপস্থিত বেশ কিছু কার্যকরি উপাদান শরীরে অন্দরে ভাল কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে কমে হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও। ৭. ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে: শুধু ডায়াবেটিস নয়, বাদামে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে শরীরে এই খনিজটির ঘাটতি দেখা দিলে অল্প সময়ের মধ্যেই ব্লাড প্রেসার মারাত্মক বেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। আর বেশি দিন যদি রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে, তাহলে হঠাৎ করে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক এবং কিডনির সমস্যা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। তাই দেহে যাতে কোনও সময় ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি দেখা না দেয়, সেদিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। ৮. ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে: বাদাম খাওয়ার পর ক্ষিদে একেবারে কমে যায়। ফলে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে শরীরে প্রয়োজন অতিরিক্ত ক্যালরি জমে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনাও কমে। ৯. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে: বাদামে থাকা ম্যাগনেসিয়াম রক্তে উপস্থিত শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সেই কারণেই তো ডায়াবেটিকদের নিয়মিত বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ২৫-৩৮ শতাংশ কমে যায়। তাই যাদের পরিবারে এই মারণ রোগের ইতিহাস রয়েছে, তারা সময় থাকতে বাদামকে কাজে লাগাতে শুরু করে দিন। দেখবেন উপকার মিলবে। ১০. কোষেদের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়: বাদামে উপস্থিত প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন ই শরীরের প্রতিটি কোণায় ছড়িয়ে থাকা কোষেদের কর্মক্ষমতার বৃদ্ধি ঘটানোর সঙ্গে সঙ্গে তাদের শরীরে যাতে কোনও ভাবে ক্ষতের সৃষ্টি না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে বয়স বাড়লেও শরীরের উপর তার কোনও প্রভাব পরে না। ১১. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত জলে ভেজানো কাজুবাদাম খেলে দেহের অন্দরে বিশেষ কিছু এনজাইমের ক্ষরণ বেড়ে যায়, যার প্রভাবে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে গ্যাস-অম্বলের প্রকোপও কমে যায়। এবার বুঝেছেন তো খাদ্যরসিক বাঙালি, আমাদের কেন প্রতিদিন একমুঠো করে বাদাম খাওয়া উচিত।
Herbal products is major products in the world. Grand Masala BD is a largest online herbal products shop in Bangladesh.
Benefits of Herbal Products :-
For details…..Visit our site and select the Herbs and Medicine Products । ভেষজ এবং ঔষধী পণ্য
What Are the Health Benefits of Eating Nuts & Seeds?
Nuts and seeds make up an important part of a healthy diet. Both types of food help you reach your recommended intake of protein each day, as well as count toward your daily fat allowance. Seeds and nuts benefit your health because they offer key essential nutrients and play a role in disease prevention by keeping you healthy as you age. The below mentioned nuts is good for us: Almonds/kath Badam, peanuts, cashew, Pesta nuts is one of them.
বাদাম ও বীজ খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা কী কী?
বাদাম এবং বীজ স্বাস্থ্যকর ডায়েটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ রয়েছে। উভয় ধরণের খাবারই আপনাকে প্রতিদিন আপনার প্রস্তাবিত প্রোটিন গ্রহণের পাশাপাশি আপনার প্রতিদিনের চর্বি ভাতার জন্য গণনা করতে সহায়তা করে। বীজ এবং বাদামগুলি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য উপকার করে কারণ এগুলি কী কী প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এবং আপনার বয়স হিসাবে আপনাকে সুস্থ রেখে রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
Benefits of Eating Dry Fruits:
Dry fruits are small but are extremely rich sources of minerals and proteins. Every diet specialist always recommends a handful of dry fruits in our diet in order to keep us healthy and fit. There are just umpteen varieties in dry fruits such as raisins, cashew nuts, almonds, pistachios, walnuts, dates and the list goes on. Dry fruits possess a lot of medicinal properties because of the ample amount of nutrients that are present in them. Though the dry fruits are really expensive and are regarded as delicacies but the health benefits that they possess makes them worth their price. This article consists of the top ten health benefits that different dry fruits have and therefore the reasons to include dry fruits in our diet if we want to stay healthy and sound. However, we must put some restrictions on the amount of intake of dry fruits as excess of anything can be harmful.
শুকনো ফল খাওয়ার উপকারিতাঃ শুকনো ফলগুলি ছোট তবে এটি খনিজ এবং প্রোটিনের অত্যন্ত সমৃদ্ধ উত্স। আমাদের স্বাস্থ্যকর এবং ফিট রাখার জন্য প্রতিটি ডায়েট বিশেষজ্ঞ সর্বদা আমাদের ডায়েটে এক মুঠো শুকনো ফল সুপারিশ করেন। শুকনো ফলের মধ্যে রয়েছে মাত্র কয়েক জাতের জাত যেমন কিসমিস, কাজুবাদাম, বাদাম, পেস্তা, আখরোট, খেজুর এবং তালিকায় রয়েছে। শুকনো ফলগুলি প্রচুর পরিমাণে ঔষধি গুণাগুণ ধারণ করে কারণ এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি থাকে। যদিও শুকনো ফলগুলি সত্যই ব্যয়বহুল এবং সুস্বাদু হিসাবে বিবেচিত তবে তারা যে স্বাস্থ্যগত সুবিধাগুলি ভোগ করে তা তাদের মূল্যকে মূল্যবান করে তোলে। এই নিবন্ধটি বিভিন্ন শুকনো ফলগুলির শীর্ষ দশটি স্বাস্থ্য উপকারীদের সমন্বয়ে গঠিত এবং তাই আমরা যদি স্বাস্থ্যকর এবং সুদৃঢ় থাকতে চাই তবে আমাদের ডায়েটে শুকনো ফল অন্তর্ভুক্ত করার কারণগুলি। তবে আমাদের শুকনো ফল খাওয়ার পরিমাণে কিছুটা বিধিনিষেধ তৈরি করতে হবে কারণ যে কোনও কিছুর অতিরিক্ত ক্ষতিকারক হতে পারে।
Best Spices in Bangladesh:
Cumin (Jira)
Cinnamon । দারুচিনি
Cardamom । এলাচি (Elachi)
Pepper । গোলমরিচ
Bay leaves । তেঁজপাতা
Clove । লবঙ্গ
Nutmeg। জয়ফল
Mace। জয়িত্রী। Joyotri
Prunes । আলুবোখারা
Turmeric । হলুদ
Chili । মরিচ
Mustard Seeds । সরিষা
Panch Phoron। পাঁচফোঁড়ন
Onion Powder । পেঁয়াজ গুড়া
Star Anise। তারকা মৌরি
অর্গানিক শুটকি মাছ আপনার জন্য সেরা কেন? অর্গানিক শুকনো মাছগুলি তাজা এবং স্বাস্থ্যকর মাছগুলি শুকানোর আগে সঠিকভাবে পরিষ্কার করা হয় প্রোটিন দিয়ে উচ্চতর সমৃদ্ধ (60% -65%) কম ফ্যাট – স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত (5% থেকে 8%) স্বাস্থ্যকর খনিজ উচ্চ পরিমাণে খাওয়ার পরে কোনও অম্লতা নেই, সবার জন্য নিরাপদ সংরক্ষণাগার ও কীটনাশক থেকে মুক্ত নিয়মিত ডাব্লিউ, এফ, পি (ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম) এ পরিবেশিত দামে বেশি তবে বাজারে স্বাস্থ্যকর অর্গানিক শুটকি মাছ। বাংলাদেশ যেহেতু নদীর দেশ, তাই শুকনো মাছ বাংলাদেশের খুব জনপ্রিয় খাবার। মাছ দীর্ঘতর সংরক্ষণের জন্য শুকানো হয় এবং শুকনো মাছগুলিতে সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় তাজা মাছের চেয়ে প্রোটিন, ভিটামিনের পাশাপাশি খনিজগুলি রয়েছে – তাজা শুটকি মাছ খাওয়ার পরামর্শ স্বাস্থ্য পরামর্শদাতাদের দ্বারা দেওয়া হয়। শুকনো মাছগুলিতে কম পরিমাণে ক্যালোরি, স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং কোলেস্টেরল থাকে। সুতরাং, শুকনো মাছ খাওয়া হৃৎপিণ্ড এবং উচ্চ রক্তচাপ সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যার জন্য ভাল।