কালোজিরা ও মধুর উপকারিতাঃ

✅ ওজন কমায়ঃ – নিয়মিত মধু খেলে পাকস্থলীতে বাড়তি গ্লুকোজ তৈরি হয়। এই গ্লুকোজ মস্তিষ্কের সুগার লেভেল বাড়িয়ে দেয় ফলে মেদ কমানোর হরমোন নিঃসরণের জন্য বেশি মাত্রায় চাপ সৃষ্টি করে। ফলে মেদ কমে যায়।

✅ যৌন শক্তি বৃদ্ধিতেঃগোপন রোগ বা যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে মধুর যেন বিকল্প নেই কেননা মধু এমনই একটা উপাদান। এছাড়া মধু সাধারণত প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে যৌন শক্তিতে ভালো ফলাফল আসে। এছাড়া মধু খাওয়ার অনেক উপায় রয়েছে যেমন দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া এমনকি কালোজিরার সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায় এবং শুধু মুধু হাতের তালুতে নিয়ে খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক।

✅ স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিতে- এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে কয়েকবার নিয়মিত খেতে হবে তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে। এছাড়া কালোজিরা মেধার বিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে।

✅ মাথা ব্যাথা নিরাময়েঃ হঠাৎ মাথা ব্যথা হলে ১/২ চা চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে মালিশ করতে এক চা চামচ কালোজিরার তেল ও সমপরিমাণ মধুসহ দিনে কয়েকবাবার করে খেতে হবে। এটা ২ সপ্তাহ খেলে ভাল হবে। এছাড়া মাথা ব্যথায় কপালের উভয় চিবুকে ও কানের চারিপাশে প্রতিদিন কয়েকবার কালোজিরা তেল মালিশ করলে উপকার পাওয়া যাবে। পরিমাণমতো কালোজিরার গুড়ো। এবং তার অর্ধেক পরিমাণ লবঙ্গ এবং অর্ধেক পরিমাণ মৌরিফুল একসাথে মিশিয়ে ব্যাথার সময় দুধের সাথে সেবন করতে হবে।

✅ বাতের ব্যথা কমায়ঃ সেখানে ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে কালোজিরার তেল মালিশ করতে হবে। এক কাপ রং চায়ের সাথে কালোজিরার তেল ও সমপরিমান মধু দৈনিক ৩বার করে এভাবে ২/৩সপ্তাহ খেতে হবে। তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।

✅ উচ্চ রক্তচাপ কমায়ঃ প্রতিদিন সকালে রসুনের দুটি কোষ চিবিয়ে খেয়ে এবং সমস্ত শরীরে কালোজিরার তেল মালিশ করে সূর্যেরতাপে কমপক্ষে আধা ঘন্টা বসে থাকতে হবে এবং এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ প্রতি সপ্তাহে ২/৩ দিন খেতে হবেে এতে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ থাকবে। এছাড়া কালোজিরা বা কালোজিরা তেল বহুমুত্র রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং নিম্ন রক্তচাপকে বৃদ্ধি করে উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাস করে।

✅নিদ্রাহীনতাঃ মধু মেশানো এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চামচ কালোজিরা মিশিয়ে ঘুমের পূর্বে সেবন করলে রাত্রিভর ঘুমে বিভোর। অনিদ্রা দূর হয়ে প্রচুর ঘুম আসবে নিদ্রাহীনতার রোগে কালোজিরা এবং মধু খাওয়ার উপকারিতা যেন তুলনাহীন।

✅ অর্শ রোগ নিরাময়ে- এক চা-চামচ মাখন ও সমপরিমাণ তেল তিলের তেল, এক চা-চামচ কালোজিরার তেলসহ প্রতিদিন খালি পেটে ৩/৪ সপ্তাহ খেতে হবে।

✅ লিভার রোগে উপকারিতাঃ সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে লিভার পরিষ্কার থাকে।

✅ শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে পারে মধু।

✅ মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরকে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠাণ্ডা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়।

✅ হজমের সমস্যা – মধুর মধ্যে থাকা উপাদানগুলি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে খাবার খাওয়ার পর বদ হজম, গলা বুক জ্বালা ইত্যাদি সমস্যা দূর হয়।

✅ পাকস্থলীর সুস্থতায় – মধু খেলে পাকস্থলীর কাজ জোরালো হয়। কারণ এটি হজমে সাহায্য করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয়। তার ফলে পাকস্থলীর কাজ ভালো হয়।

✅ অরুচি – অনেকেই বেশি খেতে পারেন না। একটু খেয়েই হাঁপিয়ে ওঠেন। বা খাবারে ইচ্ছাটাই থাকে না। অরুচিতে ভোগেন। সে ক্ষেত্রে মধু খেলে খাবরে অরুচি কমে। খাবার চাহিদা বাড়ে।

✅ মধু যে শুধু আপনার কায়িক শক্তি বাড়ায়, তা নয়। ঘুমানোর আগে এক চামচ মধু খেলে তা মস্তিষ্কের কাজ সঠিক ভাবে চালাতে সাহায্য করে। তার ফলে মস্তিষ্কের কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তথা বুদ্ধির জোর বাড়ে।

✅ রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ হল আয়রন। আর এই আয়রন প্রচুর পরিমাণে রয়েছে মধুতে। ফলে শরীরে লোহিত রক্ত কণিকা, শ্বেত রক্ত কণিকা-সহ রক্তের ইত্যাদি উপাদানগুলি গড়ে তুলতে সাহায্য করে মধু।

➡️#অর্ডার করতে ক্লিক করুন এই লিংকে- https://grandmasala.com.bd/product-category/honey/https://grandmasala.com.bd/pro…/oilsandfats/black-seed-oil।-কালিজিরা-তেল/

➡️#অর্ডার করার জন্য- সম্পুর্ন নাম, মোবাইল নাম্বার ও সম্পুর্ন ঠিকানাসহ ইনবক্স করুন বা মোবাইলঃ ০১৭১৬৯২২৫৪২, ০১৬১৮৬৪৮৭৭৭,

🏠 সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারী দেওয়া হয়

✅ Website Visit করুনঃ https://grandmasala.com.bd/Tag#মধু#কালোজিরাতেল#Grandmasalabd#Honey#Oil

কালোজিরা ও মধুর উপকারিতাঃ


✅ ওজন কমায়ঃ – নিয়মিত মধু খেলে পাকস্থলীতে বাড়তি গ্লুকোজ তৈরি হয়। এই গ্লুকোজ মস্তিষ্কের সুগার লেভেল বাড়িয়ে দেয় ফলে মেদ কমানোর হরমোন নিঃসরণের জন্য বেশি মাত্রায় চাপ সৃষ্টি করে। ফলে মেদ কমে যায়।

✅ যৌন শক্তি বৃদ্ধিতেঃগোপন রোগ বা যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে মধুর যেন বিকল্প নেই কেননা মধু এমনই একটা উপাদান। এছাড়া মধু সাধারণত প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে যৌন শক্তিতে ভালো ফলাফল আসে। এছাড়া মধু খাওয়ার অনেক উপায় রয়েছে যেমন দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া এমনকি কালোজিরার সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায় এবং শুধু মুধু হাতের তালুতে নিয়ে খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক।

✅ স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিতে- এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে কয়েকবার নিয়মিত খেতে হবে তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে। এছাড়া কালোজিরা মেধার বিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে।

✅ মাথা ব্যাথা নিরাময়েঃ হঠাৎ মাথা ব্যথা হলে ১/২ চা চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে মালিশ করতে এক চা চামচ কালোজিরার তেল ও সমপরিমাণ মধুসহ দিনে কয়েকবাবার করে খেতে হবে। এটা ২ সপ্তাহ খেলে ভাল হবে। এছাড়া মাথা ব্যথায় কপালের উভয় চিবুকে ও কানের চারিপাশে প্রতিদিন কয়েকবার কালোজিরা তেল মালিশ করলে উপকার পাওয়া যাবে। পরিমাণমতো কালোজিরার গুড়ো। এবং তার অর্ধেক পরিমাণ লবঙ্গ এবং অর্ধেক পরিমাণ মৌরিফুল একসাথে মিশিয়ে ব্যাথার সময় দুধের সাথে সেবন করতে হবে।

✅ বাতের ব্যথা কমায়ঃ সেখানে ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে কালোজিরার তেল মালিশ করতে হবে। এক কাপ রং চায়ের সাথে কালোজিরার তেল ও সমপরিমান মধু দৈনিক ৩বার করে এভাবে ২/৩সপ্তাহ খেতে হবে। তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।

✅ উচ্চ রক্তচাপ কমায়ঃ প্রতিদিন সকালে রসুনের দুটি কোষ চিবিয়ে খেয়ে এবং সমস্ত শরীরে কালোজিরার তেল মালিশ করে সূর্যেরতাপে কমপক্ষে আধা ঘন্টা বসে থাকতে হবে এবং এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ প্রতি সপ্তাহে ২/৩ দিন খেতে হবেে এতে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ থাকবে। এছাড়া কালোজিরা বা কালোজিরা তেল বহুমুত্র রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং নিম্ন রক্তচাপকে বৃদ্ধি করে উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাস করে।

✅নিদ্রাহীনতাঃ মধু মেশানো এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চামচ কালোজিরা মিশিয়ে ঘুমের পূর্বে সেবন করলে রাত্রিভর ঘুমে বিভোর। অনিদ্রা দূর হয়ে প্রচুর ঘুম আসবে নিদ্রাহীনতার রোগে কালোজিরা এবং মধু খাওয়ার উপকারিতা যেন তুলনাহীন।

✅ অর্শ রোগ নিরাময়ে- এক চা-চামচ মাখন ও সমপরিমাণ তেল তিলের তেল, এক চা-চামচ কালোজিরার তেলসহ প্রতিদিন খালি পেটে ৩/৪ সপ্তাহ খেতে হবে।

✅ লিভার রোগে উপকারিতাঃ সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে লিভার পরিষ্কার থাকে।

✅ শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে পারে মধু।

✅ মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরকে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠাণ্ডা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়।

✅ হজমের সমস্যা – মধুর মধ্যে থাকা উপাদানগুলি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে খাবার খাওয়ার পর বদ হজম, গলা বুক জ্বালা ইত্যাদি সমস্যা দূর হয়।

✅ পাকস্থলীর সুস্থতায় – মধু খেলে পাকস্থলীর কাজ জোরালো হয়। কারণ এটি হজমে সাহায্য করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয়। তার ফলে পাকস্থলীর কাজ ভালো হয়।

✅ অরুচি – অনেকেই বেশি খেতে পারেন না। একটু খেয়েই হাঁপিয়ে ওঠেন। বা খাবারে ইচ্ছাটাই থাকে না। অরুচিতে ভোগেন। সে ক্ষেত্রে মধু খেলে খাবরে অরুচি কমে। খাবার চাহিদা বাড়ে।

✅ মধু যে শুধু আপনার কায়িক শক্তি বাড়ায়, তা নয়। ঘুমানোর আগে এক চামচ মধু খেলে তা মস্তিষ্কের কাজ সঠিক ভাবে চালাতে সাহায্য করে। তার ফলে মস্তিষ্কের কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তথা বুদ্ধির জোর বাড়ে।

✅ রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ হল আয়রন। আর এই আয়রন প্রচুর পরিমাণে রয়েছে মধুতে। ফলে শরীরে লোহিত রক্ত কণিকা, শ্বেত রক্ত কণিকা-সহ রক্তের ইত্যাদি উপাদানগুলি গড়ে তুলতে সাহায্য করে মধু।

➡️#অর্ডার করতে ক্লিক করুন এই লিংকে- https://grandmasala.com.bd/product-category/honey/https://grandmasala.com.bd/pro…/oilsandfats/black-seed-oil।-কালিজিরা-তেল/

➡️#অর্ডার করার জন্য- সম্পুর্ন নাম, মোবাইল নাম্বার ও সম্পুর্ন ঠিকানাসহ ইনবক্স করুন বা মোবাইলঃ ০১৭১৬৯২২৫৪২, ০১৬১৮৬৪৮৭৭৭,

🏠 সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারী দেওয়া হয়

✅ Website Visit করুনঃ https://grandmasala.com.bd/Tag#মধু#কালোজিরাতেল#Grandmasalabd#Honey#Oil

কুমড়ার বীজের উপকারীতা/কুমড়ার বীজ কেন খাবেন?

শুধু স্বাস্থ্যেরই উপকার করে না রূপচর্চাতেও কুমড়ার বীজ অত্যন্ত কার্যকরী! এ রকম বেশ কয়েকটি আশ্চর্য গুণ রয়েছে কুমড়ার বীজে। তা এবার জেনে নেওয়া যাক – ১. কুমড়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক আর ম্যাগনেসিয়াম যা অস্টিওপোরোসিসের মতো হাড়ের যাবতীয় সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করে। ২. এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক, ফাইটোকেমিক্যাল যা রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়। ৩. কুমড়ার বীজে রয়েছে ট্রিপ্টোফ্যান নামের অ্যামাইনো অ্যাসিড যা সুখানুভূতি সৃষ্টিকারী হরমোনের নিঃসরণে সহায়তা করে এবং একই সঙ্গে মেলাটোনিন আর সেরোটোনিন নিঃসৃত হতে সহায়তা করে যা অবসাদ কাটিয়ে শরীর, মন তরতাজা করে তুলতে সাহায্য করে। ৪. এর বীজে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, জিংক, ভিটামিন এ, বি আর ভিটামিন-কে যা চুল ও মাথার ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এই উপাদানগুলো চুল উজ্জ্বল ও ঘন করতে সাহায্য করে। ৫. প্রচুর পরিমাণে এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে কুমড়ার বীজে। যা শরীরে সিবাম নামক তেলের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। ৬. কুমড়ার বীজে থাকা সেরোটোনিন নামের রাসায়নিক উপাদান, যা স্নায়ুতন্ত্রের চাপ কমিয়ে অনিদ্রার সমস্যা কাটাতে সাহায্য করে। ৭. কুমড়ার বীজে রয়েছে ডাই-হাইড্রো এপি-অ্যান্ড্রোস্টেনেডিয়ন। যা পুরুষের প্রোস্টেটের সমস্যা প্রতিরোধ করে এবং প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে। ৮. রক্তের ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে কুমড়ার বীজ। তাছাড়া কুমড়ার বীজে থাকা ম্যাগনেশিয়াম রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে।

বাদাম খাওয়ার উপকারিতা/বাদাম কেন খাবেন?

বাদাম খাওয়ার উপকারিতা:

১. হাড়ের স্বাস্থ্য়ের উন্নতি ঘটে: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে বাদামে উপস্থিত ফসফরাস শরীরে প্রবেশ করার পর এমন কিছু কাজ করে যার প্রভাবে হাড়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। তাই প্রতিদিন এক বাটি করে বাদাম খাওয়া শুরু করলে জীবনে কোনও দিন কোনও হাড়ের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না। ২. ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পায়: আমেরিকার অ্যান্ড্রস ইউনিভার্সিটির গবেষকদের করা এক পরীক্ষায় দেখা গেছে বাদামে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা কগনিটিভ পাওয়া, সহজ কথায় বললে মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই তো পরীক্ষার আগে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ম করে বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। ৩. ক্যান্সারের মতো রোগ দূরে থাকে: বাদামে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার রোগকে প্রতিরোধ করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে নানাবিধ সংক্রমণকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আরও নানা উপকারে লেগে থাকে। যেমন, অ্যাক্সিডেটিভ ট্রেস কমিয়ে কোষেদের ক্ষত রোধ করে, সেই সঙ্গে ত্বকের এবং শরীরের বয়স কমাতেও সাহায্য করে থাকে। ৪. পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়: মধ্যপ্রাচ্য থেকে এসে এদেশে ঝাঁকিয়ে বাসা এই প্রকৃতিক উপাদনটির শরীরে রয়েছে প্রায় ৩.৫ গ্রাম ফাইবার, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১৪ গ্রাম ফ্যাট সহ ভিটামিন ই, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি২, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম। এই সবকটি উপাদানই শরীরকে সুস্থ রাখতে বিশেষ প্রয়োজনে লাগে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তো একাধিক ক্রনিক রোগকে দূরে রাখতেও এই উপাদানগুলি সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, এক মুঠো বাদাম খেলে শরীরে মাত্র ১৬১ ক্যালরি প্রবেশ করে। ফলে এই খাবারটি খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার কোনও ভয় থাকে না। ৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়: এটি হল এমন একটি উপাদান যা ক্যান্সার রোগকে প্রতিরোধ করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে নানাবিধ সংক্রমণকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আরও নানা উপকারে লেগে থাকে। যেমন, অ্যাক্সিডেটিভ ট্রেস কমিয়ে কোষেদের ক্ষত রোধ করে, সেই সঙ্গে ত্বকের এবং শরীরের বয়স কমাতেও সাহায্য করে থাকে। ৬. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে: অনিয়ন্ত্রিত কোলেস্টেরলের কারণে হার্টের রোগে আক্রান্তের হার বৃদ্ধি পায়। তাই এই বিষয়ে সাবধান থাকাটা জরুরি। শরীরে যাতে কোনও ভাবেই বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর এই কাজটি করবেন কীভাবে? খুব সহজ! প্রতিদিনের ডায়েটে বাদামের অন্তর্ভুক্তি ঘটান, তাহলেই দেখবেন হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ে আর চিন্তায় থাকতে হবে না। আসলে বাদামে উপস্থিত বেশ কিছু কার্যকরি উপাদান শরীরে অন্দরে ভাল কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে কমে হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও। ৭. ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে: শুধু ডায়াবেটিস নয়, বাদামে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে শরীরে এই খনিজটির ঘাটতি দেখা দিলে অল্প সময়ের মধ্যেই ব্লাড প্রেসার মারাত্মক বেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। আর বেশি দিন যদি রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে, তাহলে হঠাৎ করে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক এবং কিডনির সমস্যা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। তাই দেহে যাতে কোনও সময় ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি দেখা না দেয়, সেদিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। ৮. ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে: বাদাম খাওয়ার পর ক্ষিদে একেবারে কমে যায়। ফলে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে শরীরে প্রয়োজন অতিরিক্ত ক্যালরি জমে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনাও কমে। ৯. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে: বাদামে থাকা ম্যাগনেসিয়াম রক্তে উপস্থিত শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সেই কারণেই তো ডায়াবেটিকদের নিয়মিত বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ২৫-৩৮ শতাংশ কমে যায়। তাই যাদের পরিবারে এই মারণ রোগের ইতিহাস রয়েছে, তারা সময় থাকতে বাদামকে কাজে লাগাতে শুরু করে দিন। দেখবেন উপকার মিলবে। ১০. কোষেদের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়: বাদামে উপস্থিত প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন ই শরীরের প্রতিটি কোণায় ছড়িয়ে থাকা কোষেদের কর্মক্ষমতার বৃদ্ধি ঘটানোর সঙ্গে সঙ্গে তাদের শরীরে যাতে কোনও ভাবে ক্ষতের সৃষ্টি না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে বয়স বাড়লেও শরীরের উপর তার কোনও প্রভাব পরে না। ১১. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত জলে ভেজানো কাজুবাদাম খেলে দেহের অন্দরে বিশেষ কিছু এনজাইমের ক্ষরণ বেড়ে যায়, যার প্রভাবে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে গ্যাস-অম্বলের প্রকোপও কমে যায়। এবার বুঝেছেন তো খাদ্যরসিক বাঙালি, আমাদের কেন প্রতিদিন একমুঠো করে বাদাম খাওয়া উচিত।

অর্গানিক শুটকি মাছের গুরুত্ব? বা শুটকি মাছ কেন খাবেন?

অর্গানিক শুটকি মাছ আপনার জন্য সেরা কেন? অর্গানিক শুকনো মাছগুলি তাজা এবং স্বাস্থ্যকর মাছগুলি শুকানোর আগে সঠিকভাবে পরিষ্কার করা হয় প্রোটিন দিয়ে উচ্চতর সমৃদ্ধ (60% -65%) কম ফ্যাট – স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত (5% থেকে 8%) স্বাস্থ্যকর খনিজ উচ্চ পরিমাণে খাওয়ার পরে কোনও অম্লতা নেই, সবার জন্য নিরাপদ সংরক্ষণাগার ও কীটনাশক থেকে মুক্ত নিয়মিত ডাব্লিউ, এফ, পি (ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম) এ পরিবেশিত দামে বেশি তবে বাজারে স্বাস্থ্যকর অর্গানিক শুটকি মাছ। বাংলাদেশ যেহেতু নদীর দেশ, তাই শুকনো মাছ বাংলাদেশের খুব জনপ্রিয় খাবার। মাছ দীর্ঘতর সংরক্ষণের জন্য শুকানো হয় এবং শুকনো মাছগুলিতে সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় তাজা মাছের চেয়ে প্রোটিন, ভিটামিনের পাশাপাশি খনিজগুলি রয়েছে – তাজা শুটকি মাছ খাওয়ার পরামর্শ স্বাস্থ্য পরামর্শদাতাদের দ্বারা দেওয়া হয়। শুকনো মাছগুলিতে কম পরিমাণে ক্যালোরি, স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং কোলেস্টেরল থাকে। সুতরাং, শুকনো মাছ খাওয়া হৃৎপিণ্ড এবং উচ্চ রক্তচাপ সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যার জন্য ভাল।

আঁচার কেন খাবেন? / আচার খাওয়ার গুরুত্ব

খাবারের তালিকায় আচারের উপস্থিতি, এ নিয়ে আলাদা করে বলার কিছু নেই। আচার স্বাদে যেমন অনন্য, তেমনি রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যগুণ। নানা রকম স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান ও রয়েছে। কিছু কিছু উপকারিতা নিম্নে উল্লেখ করা হয়েছে।

হজমে সহায়তা: কমবেশি সবারই কোনো না কোনো সময় হজমে সমস্যা হয়। তিনবেলা খাবারের পাতে আমলকির আচার রাখুন। এটি হজমের সমস্যা দূর করবে। আচারে থাকা লবণ শরীরে উপকারী ব্যাকটেরিয়া উৎপাদনে সাহায্য করে। যা অন্য ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে নিয়ন্ত্রণ রেখে হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটায়।  

ফাইবারের উপস্থিতি: সবজি ও ফলের মিশ্রণে তৈরি আচারে উচ্চমাত্রায় ফাইবার থাকে। এছাড়া ভিটামিন ‘এ‌’ এবং ‘সি’ তো থাকছেই।

লিভারের উপকারিতা: বিভিন্ন গোটা জাতীয় ফল অথবা আমলকির আচারে হেপাটোপ্রোটেকটিভ উপাদান থাকে যা লিভার ভালো রাখতে সাহায্য করে।

গ্যাসট্রিক বা আলসারের ঝুঁকি কমায়: নিয়মিত আমলকি বা লেবু জাতীয় ফলের আচার খেলে আলসারের ঝুঁকি কমায়। 

গর্ভাবতী মায়েদের জন্য উপকারিতা: অন্তঃসত্ত্বা নারীরা আচার খেতে খুব ভালোবাসে। এর পেছনেও একটি বৈজ্ঞানিক কারণ রয়েছে। এটি দেহে অ্যাসিডিটির মাত্রা কমায় এবং সকালের অসুস্থতার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

হজম শক্তি বাড়ায়: আচারে থাকা ভিনেগার হজমক্রিয়া উন্নতিতে সাহায্য করে। তাই খাদ্যতালিকায় আচার রাখুন এবং এর কার্যকারিতা দেখুন।

স্থুলতা ডায়াবেটিস রুখে দেয়: বাড়িতে তৈরি আচার দেহে মাইক্রোবায়োটা পুনরুদ্ধার করে, দ্রুত চর্বি কমায় এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি উপযুক্ত খাবার।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: আচারে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়াতে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল উপাদান রয়েছে যা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

Importance of Dry fruits. শুকনো ফল খাওয়ার গুরুত্ব বা শুকনো ফল কেন খাবেন?

শুকনো ফল খাওয়ার কিছু আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতা নিচে দেওয়া হলঃ

পুষ্টির পরিমাণ বাড়ায়ঃ তাজা ফলের চেয়ে বেশি শুকনো ফল খাওয়া শরীরে আরও পুষ্টি জোগায়। শুকানোর প্রক্রিয়া ফলের মধ্যে পুষ্টিকে ঘনীভূত করে। এটি কয়েকটি পটাসিয়াম, ফোলেট এবং ম্যাগনেসিয়াম সরবরাহ করতে পারে।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে এবং নিয়ন্ত্রণ করেঃ চিনির পরিমাণ বেশি থাকা সত্ত্বেও শুকনো ফল ডায়াবেটিসের ঝুঁকি রোধ করতে এবং হ্রাস করতে পারে। কিসমিস জাতীয় সাধারণ শুকনো ফলগুলিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে।শুকনো ফলের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টগুলি ইনসুলিনের প্রতিক্রিয়া উন্নত করতে পারে। তারা অগ্ন্যাশয়ে জারণ চাপ এবং প্রদাহ রোধ করতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ দ্রুত প্রতিরোধ ব্যবস্থা বাড়ানোর জন্য, শুকনো গোজি বেরি সাহায্য করতে পারে। এগুলিকে সুপারফুড হিসাবে বিবেচনা করা হয় যার মধ্যে আয়রন, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি রয়েছে এছাড়াও তাদের ক্যালরি এবং কার্বের পরিমাণ কম রয়েছে। শুকনো ফলের ভিটামিন সি কেবল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় না। এটি ত্বকের মান উন্নত করে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। 

হজম স্বাস্থ্য উন্নত করেঃ শুকনো ফল রঙের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সহায়তা করে। এটিতে প্রিবায়োটিক ফাইবার রয়েছে। এটি স্বাস্থ্যকর ব্যাকটিরিয়া হজমশক্তি চালিয়ে যেতে সহায়তা করে।

ছাঁটাই বা শুকনো প্লামগুলিতে পটাসিয়াম, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে এবং ফাইবার বেশি থাকে। এটি একটি সুপরিচিত প্রাকৃতিক রেচক। তারা কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণগুলি উন্নত করতে পারে। তারা মলের সামঞ্জস্যতা এবং ফ্রিকোয়েন্সিও উন্নত করতে পারে। 

উদ্বেগ এবং হতাশার লক্ষণগুলি হ্রাস করেঃ শুকনো গোজি বেরি উদ্বেগ এবং হতাশাকে হ্রাস করতে পারে। গোজি বেরিতে থাকা পলিস্যাকারাইডগুলি মেলাটোনিন এবং / অথবা সেরোটোনিনের স্তর বাড়িয়ে তুলতে পারে। এটি উদ্বেগ এবং হতাশাকে হ্রাস করবে। গোজি বেরিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টগুলি উদ্বেগ উপশম করতে এবং স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে পারে।

স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থায় সহায়তা করেঃ শুকনো খেজুর খাওয়া মসৃণ শ্রম ও বিতরণে সহায়তা করতে পারে। এটি গর্ভাবস্থার শেষ কয়েকমাসে জরায়ুর দ্বিপাক্ষকে সাহায্য করতে পারে। এটি প্ররোচিত শ্রমের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে। 

ওজন হ্রাস প্রচার করেঃ কিছু শুকনো ফল যেমন এপ্রিকট, খেজুর, ছাঁটাই এবং কিশমিশ বিপাক বাড়াতে সহায়তা করতে পারে। বুস্টেড বিপাক শক্তি শক্তি উন্নত করতে এবং ওজন হ্রাস প্রচার করতে পারে।

শুকনো ফল উপসাগরগুলিতে খেয়াল রাখতে পারে। তারা কয়েক ঘন্টা ধরে একটি পেট ভরাতে পারে। অস্বাস্থ্যকর, চিনি ভরা খাবারগুলিতে জলখাবারের পরিবর্তে শুকনো ফলই ভাল বিকল্প। এছাড়াও, শুকনো ফলের কারণে উন্নত হজমশক্তি ফোলাভাব রোধ করতে পারে।

হাড়-সংক্রান্ত অসুস্থতা প্রতিরোধ করেঃ মহিলারা শুকনো ফল থেকে বিশেষত তাদের হাড়ের জন্য সবচেয়ে বেশি উপকার পেতে পারেন। এটি কারণ অস্টিওপোরোসিস প্রায়শই পুরুষদের চেয়ে বেশি মহিলাকে আঘাত করে। 

হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করেঃ শুকনো ফল হৃৎপিন্ড স্বাস্থ্যেরও উন্নতি করতে পারে। এক আউস শুকনো ফলের মধ্যে এক আউস তাজা ফলের চেয়ে বেশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার থাকে। এই উপাদানগুলি আপনার হৃৎপিন্ডকে সুস্থ রাখার জন্য প্রয়োজনীয় অঙ্গ।শুকনো ক্র্যানবেরি রক্ত ​​জমাট বাঁধা রোধ করতে সহায়তা করে। এটি সারা শরীর থেকে হৃদয় থেকে নিয়মিত রক্ত ​​প্রবাহ রাখতে সহায়তা করতে পারে। 

ত্বককে স্বাস্থ্যকর রাখেঃ ডায়েটে আরও বেশি শুকনো ফল অন্তর্ভুক্ত করা ত্বককে সতেজ এবং স্বাস্থ্যকর রাখে। শুকনো আমগুলি ওমেগা 3 এবং অন্যান্য ফ্যাটযুক্ত পুষ্টি সরবরাহ করে যা ত্বকের মান উন্নত করতে সহায়তা করে। কিসমিসের রেসিভারেট্রোল রয়েছে যা ত্বকের বৃদ্ধির এক প্রাকৃতিক বাধা।

রক্তাল্পতা এবং উচ্চ রক্তচাপ রোধ করেঃ এপ্রিকটসের মতো অনেক ধরণের শুকনো ফল পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। এটি হাইপারটেনশন এবং পলপেশন রোধ করতে সহায়তা করে।আয়রন এপ্রিকট, ছাঁটাই এবং কিসমিসেও পাওয়া যায়। শুকনো ফলের মাধ্যমে আয়রন বাড়ানো রক্তাল্পতার ঝুঁকি হ্রাস করতে সহায়তা করে। এটি শুকনো ফলগুলিকে নিরামিষ এবং গর্ভাবস্থার ডায়েটের একটি প্রয়োজনীয় অংশ করে তোলে। 

মানসিক অসুস্থতার ঝুঁকি হ্রাস করেঃ স্ট্রবেরি এবং ব্লুবেরির মতো শুকনো বেরিগুলি মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে সহায়তা করতে পারে। এগুলির মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি বেশি, যা স্মৃতিশক্তি হ্রাস এবং অন্যান্য মানসিক অসুস্থতা রোধ করতে সহায়তা করে। এগুলি বয়স্কদের জন্য সেরা যারা ডিমেনটিয়ায় বেশি সংবেদনশীল।

শক্তি বাড়ায়ঃ শুকনো ফল শক্তি বাড়িয়ে দিতে পারে। খাবারের মধ্যে শুকনো আঙুর (কিসমিস), চেরি এবং এপ্রিকটসের একটি দ্রুত জলখাবার করুন।