Description
Loitta Sutki । লইট্ট্যা শুটকি ।
চলুন আজ জেনে নেই লইট্টা শুটকি সম্পর্কে…
লইট্টা মাছ প্রোটিনে ভরপুর। যখন লইট্টা মাছকে শুটকি করা হয়, তখন এই প্রোটিনের পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পায়। আর প্রোটিন আমাদের শরীরের টিস্যু গঠনে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখে।
লইট্টা মাছ হিমোগ্লোবিন তৈরি, পেশির শক্তিবৃদ্ধি, ব্রেইনের সক্ষমতা বৃদ্ধি, শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রন, শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ইনসমনিয়া কমানো, শক্ত হাঁড় ও দাত তৈরি, পরিপাকে সহায়তা, দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি, ত্বক ও ঠোঁটের সুস্বাস্থ্যসহ অসংখ্য স্বাস্থ্য-উপকার করে থাকে।
দেশে মিঠা পানির মাছের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পুষ্টিগুণে ভরা সামুদ্রিক মাছ। তুলনামূলক কম দাম এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে সরবরাহ থাকায় শহরের মানুষ এখন সামুদ্রিক মাছের দিকেই বেশি ঝুঁকছে। পাশাপাশি শুটকির কদরও কিন্তু কম না। শুঁটকি মাছে ভিটামিন ‘ডি’-এর পরিমাণ রয়েছে পর্যাপ্ত অনুপাতে। ভিটামিন ‘ডি’ হাড়, দাঁত, নখের গঠন মজবুত করার জন্য যথেষ্ট জরুরি। বাংলাদেশে অনেক এলাকায় শুঁটকি মাছ খাওয়ার প্রবণতা আছে। রূপচাঁদা, লইট্টা, ছুরি, ছোট চিংড়ি, গজার, পুঁটি, কাঁচকি ইত্যাদি মাছ শুকিয়ে শুঁটকি তৈরি করা হয়। শরীরে ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে ছোটদের রিকেটস নামের হাড়ের অসুখ হয়। রিকেটস হলে শিশুদের লম্বা হাড়ের গঠনে দুর্বলতা ও সমস্যা থাকে। হাড় হয়ে যায় ভঙ্গুর। এই একই সমস্যা বড়দেরও হয়। বড়দের ক্ষেত্রে একে আমরা বলি অস্টিওম্যালাসিয়া। এই অসুখগুলো দূর করতে শুঁটকি মাছের ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
এই মাছের তেল দারুণ এক ব্যথানাশক ওষুধ হিসেবে কাজ করে। লইট্টা মাছ হিমোগ্লোবিন তৈরি, পেশির শক্তিবৃদ্ধি, ব্রেইনের সক্ষমতা বৃদ্ধি, শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ইনসমনিয়া কমানো, শক্ত হাড় ও দাঁত তৈরি, পরিপাকে সহায়তা, দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি, ত্বক ও ঠোঁটের সুস্বাস্থ্যসহ অসংখ্য স্বাস্থ্য-উপকার করে থাকে।
লইট্টা শুটকিতে থাকা ক্যালসিয়াম উচ্চ-রক্তচাপ কমায়। লইট্টা শুটকিতে রয়েছে প্রচুর আয়রন।
লইট্টা মাছে রয়েছে অতি উপকারী ওমেগা-৩-ফ্যাটি-এসিড। এটি মানুষের শরীরের রক্তনালীগুলোকে পরিষ্কার রেখে হার্ট-স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
Reviews
There are no reviews yet.